প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত

সভাপতির বাণী

image-not-found

সম্মানিত অভিভাবক / অভিভাবিকা, আপনাদের সকলের প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের জন্য রইল শুভ কামনা। রামপুর উচ্চ বিদ্যালয় 1984 সাল থেকে এই জনপদে আধুনিক ও যুগোপযোগী শিক্ষার আলো বিস্তার করে যাচ্ছে। লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে এ প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে গৌরবময় ইতিহাস। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, গণতন্ত্রের মানসকণ্যা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কণ্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গীকার মোতাবেক ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার উদ্দেশ্যে শতভাগ শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে লেখাপড়ায় উৎসাহ প্রদান করা হচ্ছে। বর্তমানে অত্র প্রতিষ্ঠানটি ম্যানেজিং কমিটির সুনিবিড় তত্ত্বাবধানে এবং দক্ষ প্রধান শিক্ষকের নেতৃত্বে এক ঝাঁক মেধাবী ও ক্ষ্যাতিমান শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মাধ্যমে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। সম্মানিত অভিভাবক-অভিভাবিকা, এলাকার বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও অত্র বিদ্যালয়ের শুভানুধ্যায়ীদের সার্বিক সহযোগিতা আমি একান্ত ভাবে কামনা করছি। বিদ্যালয়ের নিজস্ব ওয়েব সাইট চালু হওয়ায় প্রধান শিক্ষক সহ সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি।

প্রধান শিক্ষককের বাণী

image-not-found

শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। কাজেই সবার জন্য শিক্ষা অর্জন করা মানুষের মৌলিক অধিকার। এ অধিকারকে যথাযথভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিশ্বের অনেক দেশ আজ উন্নত দেশ হিসেবে উন্নতির চরম শিখরে আরোহণ করেছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে সাধ্যমত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যুগের সাথে সংগতিপূর্ণ বিকাশের জন্য আমরা প্রত্যেকেই ভাবি নিজ নিজ সন্তানদের নিয়ে। প্রকৃতির সন্তান মানব শিশুকে পরিশুদ্ধ হতে হয়, পরিপুর্ণ হতে হয় স্বীয় সাধনায়। এ ক্ষেত্রে শিক্ষায় হলো আমাদের মূলমন্ত্র। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি শিক্ষার মৌলিক উদ্দেশ্য হলো আচরণের কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন। আর এ লক্ষ্যে তাদেরকে সৃজনশীল, স্বাধীন, সক্রিয় এবং দায়িত্বশীল সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা। এ জন্য প্রয়োজন যোগ্য শিক্ষকমন্ডলী এবং উপযুক্ত শিক্ষাদান পদ্ধতির সমন্বয়ে একটি শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ। আমি বিনয়ের সাথে দাবী করি, রামপুর উ্চ্চ বিদ্যালয়ে এসব কিছুর সমন্বয় ঘটানো সম্ভব হয়েছে। শিক্ষার্থীদের মজ্জাগত প্রতিভা সহজে বিকাশের জন্য প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছে সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি কম্পিউটার শিক্ষা, সাংস্কৃতিক, আনুষ্ঠানিক, খেলাধুলাসহ নানাবিধ শিক্ষা।